পানি-হাটা,শেরপুর জেলা
শেরপুর জেলার অপার সম্পাবনাময় পানি-হাটা
প্রকৃতি প্রেমীদের প্রতিনিয়ত আকর্ষণ করে শেরপুরের সীমান্তবর্তী গারো পাহাড় এলাকার অপরূপা পানিহাটা-তারানি পাহাড়। মেঘ-পাহাড়ের লুকোচুরি দৃশ্য যে কোন প্রকৃতি প্রেমীর মনকে কাছে টানবে এই পানিহাতা-তারানি পাহাড়। আর তাই ওই পানিহাটা-তারানী পাহাড়ি এলাকা হয়ে উঠতে পারে আকর্ষণীয় পর্যটন কেন্দ্র হিসেবে। পানিহাটা নামের স্থানটির একটা অংশে রয়েছে তারানি গ্রামের পাহাড়। তাই দর্শণার্থীদের জন্য পানিহাটা-তারানি দুটো মিলেই গড়ে উঠতে পারে আকর্ষণীয় পর্যটন কেন্দ্র ।
শেপুর জেলার নালিতাবাড়ী উপজেলা শহর থেকে প্রায় ১৯ কিলোমিটার এবং শেরপুর জেলা শহর থেকে প্রায় ২৫ কিলোমিটার দূরে সীমান্তবর্তী গারো পাহাড় এলাকার রামচন্দ্রকুড়া ইউনিয়নে অবস্থিত এ স্থানটি। তবে ঢাকা থেকে শেরপুর জেলা শহরে না এসেই নকলা উপজেলা শহর থেকেই নালিতাবাড়ি যাওয়ার সহজ ও কম দুরত্বের রাস্তা রয়েছে। এরপর নালিতাবাড়ি শহরের গড়কান্দা চৌরাস্তা মোড় হয়ে সোজা উত্তরে প্রথমে নাকুগাঁও স্থল বন্দরের কাছাকাছি গিয়ে পূর্ব দিকটায় মোড় নিয়ে ভোগাই ব্রিজ পাড়ি দিতে হয়। এরপর সোজা পূর্ব দিকে প্রায় আড়াই থেকে তিন কিলোমিটার গেলে চায়না মোড়। এ মোড়ে এসে আবারও গতিপথ বদলে যেতে হয় উত্তরে। উত্তরের এ রাস্তা ধরে প্রায় এক কিলোমিটার গেলেই পানিহাটা-তারানির মূল পয়েন্ট। ব্যক্তিগত উদ্যোগে রিকশা, সিএনজি অটোরিশা বা ভাড়ায় চালিত মোটরসাইকেলেও যাওয়া যায় নালিতাবাড়ী শহর থেকে মাত্র ৩৫-৪৫ মিনিটের ব্যবধানে এবং অল্প খরচের মধ্যেই। এতে মোটরসাইকেল ভাড়া আসা যাওয়ায় প্রায় ১ শ ৫০ টাকা।
এখানে দেখতে পাবেন উত্তরে ভারতের তুরা পাহাড়কে আবছা আবরণে ঢেকে আছে মেঘ-কুয়াশা। দূরের টিলাগুলো মেঘের সাথে লুকোচুরি খেলছে যেন। তুরার অববাহিকা থেকে সামনে সোজা এসে পশ্চিমে চলে গেছে পাহাড়ি নদী ভোগাই। নদীর একপাশে শত ফুট উঁচু দাঁড়িয়ে থাকা সবুজে জড়ানো পাহাড়। নদীর টলটলে পানির নিচে নুড়ি পাথরগুলো ঝিকিমিকি করছে। সামনের একশ গজ দূরে ভারত অংশে আকাবাঁকা রাস্তা দিয়ে পূর্ব থেকে পশ্চিমে মাঝেমধ্যেই হুসহাস করে ছুটে চলছে মালবাহী ট্রাকগুলো। চতূর্দিকে ছোট ছোট অসংখ্য পাহাড়ের সাড়ি। পাশেই খ্রিষ্টানদের উপাসনালয়, ছোট একটি চিকিৎসা কেন্দ্র, বিদ্যালয় আর ছোট ছোট শিক্ষার্থীদের থাকার জন্য হোস্টেল।
সরকারের সদিচ্ছা, প্রয়োনীয় অবকাঠামো, যোগাযোগ ব্যবস্থা উন্নীতকরণসহ প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নিলে এ স্থানটি আকর্ষণীয় একটি পর্যটন কেন্দ্রের পাশাপাশি রাজস্ব আয়ের মাধ্যমে সরকারের কোষাগার সমৃদ্ধ হতে পারে বলে করেন সংশ্লিষ্টরা।
রামচন্দ্রকুড়া ইউপি চেয়ারম্যান বদর উদ্দিন জানান, এর আগে যোগাযোগ ব্যবস্থা নাজুক থাকলেও বর্তমানে অনেকটা উন্নত হয়েছে। সেসঙ্গে সরকারী বা সরকারের সহযোগিতায় বেসরকারী উদ্যোগে এখানে একটি পর্যটন কেন্দ্র গড়ে তোলা সম্ভব।
শেপুর জেলার নালিতাবাড়ী উপজেলা শহর থেকে প্রায় ১৯ কিলোমিটার এবং শেরপুর জেলা শহর থেকে প্রায় ২৫ কিলোমিটার দূরে সীমান্তবর্তী গারো পাহাড় এলাকার রামচন্দ্রকুড়া ইউনিয়নে অবস্থিত এ স্থানটি। তবে ঢাকা থেকে শেরপুর জেলা শহরে না এসেই নকলা উপজেলা শহর থেকেই নালিতাবাড়ি যাওয়ার সহজ ও কম দুরত্বের রাস্তা রয়েছে। এরপর নালিতাবাড়ি শহরের গড়কান্দা চৌরাস্তা মোড় হয়ে সোজা উত্তরে প্রথমে নাকুগাঁও স্থল বন্দরের কাছাকাছি গিয়ে পূর্ব দিকটায় মোড় নিয়ে ভোগাই ব্রিজ পাড়ি দিতে হয়। এরপর সোজা পূর্ব দিকে প্রায় আড়াই থেকে তিন কিলোমিটার গেলে চায়না মোড়। এ মোড়ে এসে আবারও গতিপথ বদলে যেতে হয় উত্তরে। উত্তরের এ রাস্তা ধরে প্রায় এক কিলোমিটার গেলেই পানিহাটা-তারানির মূল পয়েন্ট। ব্যক্তিগত উদ্যোগে রিকশা, সিএনজি অটোরিশা বা ভাড়ায় চালিত মোটরসাইকেলেও যাওয়া যায় নালিতাবাড়ী শহর থেকে মাত্র ৩৫-৪৫ মিনিটের ব্যবধানে এবং অল্প খরচের মধ্যেই। এতে মোটরসাইকেল ভাড়া আসা যাওয়ায় প্রায় ১ শ ৫০ টাকা।
এখানে দেখতে পাবেন উত্তরে ভারতের তুরা পাহাড়কে আবছা আবরণে ঢেকে আছে মেঘ-কুয়াশা। দূরের টিলাগুলো মেঘের সাথে লুকোচুরি খেলছে যেন। তুরার অববাহিকা থেকে সামনে সোজা এসে পশ্চিমে চলে গেছে পাহাড়ি নদী ভোগাই। নদীর একপাশে শত ফুট উঁচু দাঁড়িয়ে থাকা সবুজে জড়ানো পাহাড়। নদীর টলটলে পানির নিচে নুড়ি পাথরগুলো ঝিকিমিকি করছে। সামনের একশ গজ দূরে ভারত অংশে আকাবাঁকা রাস্তা দিয়ে পূর্ব থেকে পশ্চিমে মাঝেমধ্যেই হুসহাস করে ছুটে চলছে মালবাহী ট্রাকগুলো। চতূর্দিকে ছোট ছোট অসংখ্য পাহাড়ের সাড়ি। পাশেই খ্রিষ্টানদের উপাসনালয়, ছোট একটি চিকিৎসা কেন্দ্র, বিদ্যালয় আর ছোট ছোট শিক্ষার্থীদের থাকার জন্য হোস্টেল।
সরকারের সদিচ্ছা, প্রয়োনীয় অবকাঠামো, যোগাযোগ ব্যবস্থা উন্নীতকরণসহ প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নিলে এ স্থানটি আকর্ষণীয় একটি পর্যটন কেন্দ্রের পাশাপাশি রাজস্ব আয়ের মাধ্যমে সরকারের কোষাগার সমৃদ্ধ হতে পারে বলে করেন সংশ্লিষ্টরা।
রামচন্দ্রকুড়া ইউপি চেয়ারম্যান বদর উদ্দিন জানান, এর আগে যোগাযোগ ব্যবস্থা নাজুক থাকলেও বর্তমানে অনেকটা উন্নত হয়েছে। সেসঙ্গে সরকারী বা সরকারের সহযোগিতায় বেসরকারী উদ্যোগে এখানে একটি পর্যটন কেন্দ্র গড়ে তোলা সম্ভব।
Modhutila Eco Park,Sherpur.
Modhutila Eco Park Street View
Nakugau Stul-Bondor,BGB Capms,Modhutila,India Border
ঢাকা থেকে দিন এসে দিনেই চলে যাওয়া যায়।ইচ্ছা হলে শেরপুর সদরে হোটেল ভাড়া নিয়ে থাকতে পারে।
তথ্যসূত্র : ট্যুরিস্ট গাইড 24
No comments